নিজস্ব প্রতিবেদক | ০৫:৪৮ পিএম, ২০২৪-০৩-২৫
ঠিকাদাররা অভিযোগ তুলেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মোস্তফা জাবেদ কায়সার নতুন কর্মস্থলে যোগদানের আগে ঠিকাদারের একটি অংশের সাথে যোগসাজসে এ কাজ করেছেন।
জানাযায়, গত ৭ মার্চ পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর উপজেলা পরিষদ থেকে সিডিউল সংগ্রহ করে ৬টি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। দরপত্র জমা দেওয়ার শেষ সময় ছিল ২৪ মার্চ দুপুর সাড়ে ১২ টা পর্যন্ত এবং খোলার দিন ছিল ২৪ মার্চ দুপুর ২ টায়।
উপজেলা পরিষদের সূত্রমতে সিডিউল সংগ্রহ করা ৬ ঠিকাদারের মধ্যে বায়োজিদ এন্টার প্রাইজ, মমতাজ স্টোর, তারিক হোসেন, মোর্শেদ আলম, উর্মি চাকমার নাম বলেন, উপজেলা পরিষদের ষাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর কাজী নাজমা আক্তার। তবে এ নিয়ে সংবাদকর্মীদের কোন তথ্য প্রদান ও কথা বলতে রাজি হননি নাজমা। তিনি জানান, আমি ইউএনও স্যারের অনুমতি ছাড়া কোন কিছু দিতে পারব না।
উর্মি চাকমার ঠিকাদারী লাইসেন্স নিয়ে বর্তমানে টোল আদায় কেন্দ্রটি পরিচালনা করছেন উর্মির স্বামী সব্যসাচী চাকমা, মো. খালেদ মাসুদ ও মো. শওকত আলম।
মো. খালেদ মাসুদ ও মো. শওকত আলম বলেন, আমরা এ টোল আদায় কেন্দ্রে কাজ করছি গত ২ বছর ধরে। নতুন অর্থ বছরে কবে দরপত্র আহবান করা হবে এ নিয়ে আমি উপজেলা পরিষদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছিলাম। কিন্তু এ বিষয়ে অফিসে খোঁজ নেওয়ার পরও আমাকে কোনো তথ্য দেয়া হয়নি।
আমাদের লাইসেন্সের নামে সিডিউল সংগ্রহ করা হয়েছে আমরা কেউ জানি না। কখন বিজ্ঞাপন প্রকাশ করা হয় সেটাও আমরা জানি না। এ দুর্নীতি বন্ধ করতে হলে অনলাইনে টেন্ডার কাজ করতে হবে। এভাবে ম্যানুয়েল টেন্ডার আহবানের কাজ অব্যাহত থাকলে অনিয়ম বন্ধ হবে না। আমরা এ দরপত্র বাতিল করে অনলাইনের মাধ্যমে পুন দরপত্রের জন্য জেলা প্রশাসকের কাছে দাবী করেছি।
সব্যসচী চাকমা বলেন, আমার স্ত্রী উর্মি নামে লাইসেন্স নিয়ে আমি কাজ করছি। কিন্তু আমার লাইসেন্স নিয়ে কে সিডিউল ক্রয় করল আমি জানি না। গত পর পর দুই বছর আমার লাইসেন্স কাজ পেয়েছি।
সম্ভবত উপজেলা পরিষদের কর্মকর্তারা গোপনে আমার নামে সিডিউল বিক্রি করে দিয়েছে। গত বছর ১১ টি সিডিউল বিক্রি হয়। এবার অত্যন্ত গোপনীয়তার সাথে এ কাজ করায় অনেক ঠিকাদার সিডিউল ক্রয় করতে পারেনি। এর কারণে সরকার রাজস্ব হারিয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মোস্তফা জাবেদ কায়সার মোবাইল রিসিভ করেন নি। ইউএনও’র পি-এ টু সুজন দে বলেন, স্যার আজকে বদলী হয়ে কর্মস্থল ত্যাগ করবেন তাই খুব ব্যস্ত আছেন।
রাঙামাটি সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শহীদুজ্জামান রোমান বলেন, আমি টেন্ডার কমিটির কোনো সদস্য নই। এ বিষয়ে আমি কোন কিছু জানি না।
নিজস্ব প্রতিবেদক : রাঙামাটিতে ট্রাক ড্রাইভারদের মাঝে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শ্রমিক নেতা রুহুল আমিনকে রাউজান ডেকে ...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : বান্দরবানে অপহরণের দায়ে মো: শহিদুল্লাহ(৫৬) নামে এক ব্যক্তিকে ১৪ বছরের কারাদণ্ড প্রদান করেছে আদাল...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) রাঙামাটির অধীনে সকল প্রকার মোটরযানের কাগজপত্র (ফিটনেস, ট্...বিস্তারিত
আল মামুন : গড়াছড়ির চার উপজেলায় উপজেলা নির্বাচনের প্রাপ্ত সেরকারী ফলাফল অনুসারে জয় পেয়েছেন মানিকছড়ি উপজেলা...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার মারিশ্যা দিঘিনালা সড়কের ৯ কিলোমিটার এলাকায় বালি বোঝাই ট্রাক নিয়ন্...বিস্তারিত
আলমগীর মানিক : আলমগীর মানিক প্রকৃতির বেরসিক আচরনের মধ্যদিয়ে বৃষ্টিকে সঙ্গী করে পার্বত্য জেলা রাঙামাটির চার উপ...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © 2024 CHTtimes24 | Developed By Muktodhara Technology Limited