পার্বত্য চট্টগ্রামে অনেক সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখার


নিজস্ব প্রতিবেদক    |    ০৬:৫৭ এএম, ২০২৩-০৮-০৪

পার্বত্য চট্টগ্রামে অনেক সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখার

ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে ১৯৯৭ সালে পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি চুক্তি করেন, তাও তৃতীয় কোন দেশ বা পক্ষ ছাড়া। আজ অনেক বছর পার হয়ে গেছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে অনেক সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখার। সেখানে বিভিন্ন পর্যটন এলাকা রয়েছে, যেখানে প্রচুর মানুষ যায় এবং প্রকৃতি উপভোগ করে। সুতরাং আমি বলতে চাই, অশান্তি সৃষ্টি করে এমন কোনো কাজে সময় নষ্ট না করে পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নে যদি আমরা নজর দিতে পারি তাহলে দেশের অনেক উপকার হবে। 

পার্বত্য চট্টগ্রাম অবশ্যই আমাদের দেশের অংশ মন্তব্য করে মন্ত্রী বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে অনেক সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশের ইকোনমিতে অবদান রাখার। সেখানে বিভিন্ন পর্যটন এলাকা রয়েছে যেখানে প্রচুর মানুষ যায় এবং প্রকৃতি উপভোগ করে। সুতরাং আমি বলতে চাই যে অশান্তি সৃষ্টি করে এমন কাজে সময় নষ্ট না করে পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নে যদি আমরা নজর দিতে পারি তাহলে দেশের অনেক উপকার হবে।

বৃহস্পতিবার (৩ আগস্ট) সন্ধ্যায় বিজিএমইএর মাহবুব আলী মিলনায়তনে চট্টগ্রাম সেন্টার ফর রিজিওনাল স্টাডিজ, বাংলাদেশ (সিসিআরএসবিডি) উদ্বোধন এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে চলমান সংকটের গতি, প্রকৃতি ও উত্তরণের উপায় শীর্ষক আঞ্চলিক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ডায়ানামিকস অব অনগোয়িং ক্রাইসিস ইন চট্টগ্রাম হিল ট্রাক্টস অ্যান্ড ওয়েস ফরওয়ার্ড শীর্ষক এ সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন সিসিআরএসবিডি সভাপতি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর আনোয়ারুল আজিম আরিফ।

সিসিআরএসবিডির নির্বাহী পরিচালক চবির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. মাহফুজ পারভেজের সঞ্চালনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন চবির আইন বিভাগের ডিন ড. আবদুল্লাহ ফারুক।

সেমিনারে প্যানেল আলোচক ছিলেন বেগম রোকেয়া পদকপ্রাপ্ত শোভারানী ত্রিপুরা, চবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. মোস্তাফিজুর রহমান সিদ্দিকী, খাগড়াছড়ি মং সার্কেলের চিফের পরিবারের সদস্য রাজকুমার টুইন ইনপ্রু মারমা, এফবিসিসিআইর পরিচালক ডা. মুনাল মাহবুব, নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর (অব) মো. এমদাদুল ইসলাম প্রমুখ।